মতিঝিল শাপলা চত্বরে কি হল ,WHAT HAPPENED AT MOTIJHEEL SHAPLA CHATTER? 2024 FOR DUMMIES

মতিঝিল শাপলা চত্বরে কি হল ,What happened at Motijheel Shapla Chatter? 2024 for Dummies

মতিঝিল শাপলা চত্বরে কি হল ,What happened at Motijheel Shapla Chatter? 2024 for Dummies

Blog Article

যদিও গত বছরের জানুয়ারিতে আর কখনো রাজনীতিতে না জড়ানোর এমন শর্তে রাজি হয়ে নিজেদের আটক নেতাদের মুক্তি চেয়ে প্রধানমন্ত্রীসহ আরও কয়েকজন মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন হেফাজতের সিনিয়র নেতারা।

সরকারের সাথে সমঝোতার চেষ্টায় মরিয়া হেফাজত

অপারেশন সিকিউর শাপলা[৩] বা শাপলা চত্বর অভিযান হল ২০১৩ সালের ৫ ও ৬ ই মে বাংলাদেশের ঢাকায় সংঘটিত ঘটনাসমূহ, যার মাধ্যমে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের তৎকালীন সদ্যপ্রসূত ইসলামী অরাজনৈতিক জোট হেফাজতে ইসলামের গনসমাবেশ, আন্দোলন এবং তাদেরকে বিতাড়িত করার জন্য সরকার কর্তৃক পুলিশ, র‌্যাব ও বিজিবির সমন্বিত বাহিনীর ব্যবহারকে বোঝানো হয়।[৪][৫][৬] এই website আন্দোলনের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল ইসলামিক নবী মুহাম্মদ সম্পর্কে অপ্রীতিকর মন্তব্যকারী "নাস্তিক ব্লগার"দের ফাসি কার্যকর করার জন্য একটি ব্লাসফেমি আইন প্রনয়ন এবং জনসম্মুখে "নারী পুরুষের মেলামেশা" নিষিদ্ধকরণ।[৭][৮][৯]

ডানা ভাঙ্গা শালিক, হৃদয়ের দাবী আর সঞ্জীবদা

আজ ৫ মে। দেশের রাজনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় পরিণত হওয়া হেফাজতের সেই তাণ্ডবের আট বছর পূর্ণ হলো আজ। বিস্তারিত

শতভাগ মুসলমানের দেশ হতে আর কত দেরি, পাঞ্জেরী?

তবে সংগঠনটির দুজন নেতা বিবিসিকে বলেছেন যে হেফাজত দুর্বল হয়নি বরং ‘নির্যাতন মামলা হয়রানি মোকাবেলা করেও এটি এগিয়ে চলেছে’ বলে মনে করেন তারা।

চীন নয়, যে কারণে তিস্তা প্রকল্পে শেখ হাসিনার পছন্দ ভারত

শাপলা চত্বরের ভ্রাম্যমাণ মঞ্চটি তখন পুলিশের দখলে। হেফাজতে ইসলামের কর্মীদের হটিয়ে দেবার পর এই মঞ্চের কাছেই একটি ভ্যানের ওপর কাফনের কাপড় এবং পলিথিন দিয়ে মোড়ানো চারটি মৃতদেহ পাওয়া যায়। আমরা কয়েকজন সাংবাদিকও মৃতদেহগুলো দেখেছি।

স্বাধীনতার ৫০ বছর: বিভিন্ন কারণে দেশের সংবিধান ১৭ বার সংশোধন করা হয়েছে

যুগ্ম মহাসচিব মীর ইদ্রিস অবশ্য দাবি করেছেন যে তখন কিছু ব্যক্তি আহমদ শফীকে সামনে রেখে নিজেদের স্বার্থে কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো যা পরে ‘হুজুর নিজেই সংশোধন করেছেন’।

পরে এপ্রিল মাসে যখন হাটহাজারী মাদ্রাসা ঘিরে অবস্থান নিতে শুরু করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, মধ্যরাতে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় কমিটি ভেঙ্গে দিয়ে একটি আহ্বায়ক কমিটি গঠনের ঘোষণা দেন তখনকার আমির জুনায়েদ বাবুনগরী।

মৃত্যুর একদিন আগে হাটহাজারী মাদ্রাসার শুরা কমিটির সভায় ওই মাদ্রাসার পরিচালকের পদ থেকে সরে দাঁড়াতে হয়েছিলো আহমদ শফিকেও, দলেরই আরেকটি অংশের চাপে।

তখন ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কওমি মাদ্রাসার ‘শোকরানা মাহফিলে’ হেফাজতের তৎকালীন নেতা আহমদ শফীর সাথে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনাকে ‘কওমি জননী’ আখ্যা দেন হেফাজতের একজন নেতা।

Report this page